কোম্পানি জানায়,”আমরা আদালতের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। ভারতীয় বিচার ব্যবস্থায় বিশ্বাস রাখি এবং আমরা আশাবাদী যে ভারতে ১২০ মিলিয়ন সক্রিয় ব্যবহারকারীরা অন্যকোনো ভুল পথে ব্যবহার করবে না। যারা এখনও টিকটক অ্যাপ ব্যবহার করছে তারা তাদের সৃজনশীলতাকে তুলে ধরবে এবং তাদের দৈনন্দিন জীবনে গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তগুলি ধরে রাখার জন্য টিকটট ব্যবহার চালিয়ে যাবেন, অপসংস্কৃতি ছড়াবে না। উল্লেখ্য, আর ডাউনলোড করা যাবে না। তবে যাদের কাছে আগে থেকেই টিকটক অ্যাপ আছে তারা আপাতত ব্যবহার করতে পারবেন।
তামিলনাড়ুর তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী এম মণিকন্দন বলেছিলেন, রাজ্যে টিকটক বন্ধ করতে কেন্দ্রের সাহায্য চাই। ঠিক তার দু-মাস পরেই নিষিদ্ধ করার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে কেন্দ্রকে। বিচারপতি এন কিরুবকরন ও এস এস সুন্দরের ডিভিশন বেঞ্চ নিষেধাজ্ঞা আবেদনের কারণ হিসাবে জানিয়েছেন, ভারতের সংস্কৃতির অপব্যবহার করা হচ্ছে। আবেদনে বার বার বিষয়টিকে ‘বিপদজনক’ বলে তুলে ধরা হয়েছে। নির্বাচনী মাসে পরিস্থিতি যাতে আরও বিপদজনক না হয় সেকারণে ‘টিকটক’ ডাউনলোড বন্ধ করে দেওয়া হল ভারতে।
একরাতের নির্দেশে মাথায় আকাশ ভেঙে পড়েছে টিকটক সংস্থার। বড়সড় আর্থিক ক্ষতির মুখোমুখি হতে হয়েছে তাদের। কোম্পানি আর্জি জানিয়েছিল, টিকটক অ্যাপ যেন নিষিদ্ধ না করা হয়। তাদের প্রায় ২৫০ জন কর্মচারী আছে, সমস্যায় পড়তে হবে তাদের।কিন্তু তাদের আর্জি খারিজ করে দেয় ভারতের বর্তমান সরকার।
মাদ্রাজ হাইকোর্টের চোখ রাঙানি নির্দেশ মাথা পেতে নিল গুগল। ভারত থেকে তুলে নেওয়া হল টিকটক অ্যাপ। বুধবার সকাল থেকে গোটা ভারতে নিষিদ্ধ হয়েছে টিকটক অ্যাপ।
No comments:
Post a Comment